
ধারাবাহিক প্রতিবেদন (১)
সংবাদ বিডি ২৪
মাদক, চাঁদা আর দখলবাজিতে ভাগ্য ফিরিয়েছেন রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের দুই ডজন ওয়ার্ড কাউন্সিলর, যাদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মী। কাউন্সিলর আর দলীয় পদ-পদবি ব্যবহার করে তাদের বেশির ভাগই হয়েছেন জিরো থেকে হিরো।
স্রাম্পতিক প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করে এসব অভিযুক্ত কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
রাজধানীতে সংবাদ বিডি অপরাধ অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে চাচা ভাতিজার দাদাগিরি চাঞ্চল্যকর তথ্য।
রাজধানীর দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন আওতাধীন গেণ্ডারিয়া থানাধীন ধুপখোলা ভাট্টিখানা কাঠেরপুল সাধনা ও নামাপাড়া নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪৫ নং ওয়ার্ড সতন্ত্র থেকে নির্বাচিত হয়েছেন হাজী শামসুজ্জোহা তিনি কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই ভাতিজা মনিরুল ইসলাম রবিন ওই এলাকার ‘অঘোষিত রাজা’ সব তার নিয়ন্ত্রনে চাঁদাবাজি, জমি ও বাড়ি দখল, মাদক ব্যবসা- লেগুনা স্ট্যান্ড চাদাঁ সব তার নিয়ন্ত্রণে।
তার বিরুদ্ধে কেউ কোনো কথা বলার সাহস রাখেন না। তার ক্ষমতার কাছে সবাই ধরাশায়ী। তার ইচ্ছার বাইরে গেলেই চরম নির্যাতনের শিকার হতে হয়। ভয়ে মুখ খোলেন না কেউ।
রবিনের কথাই সেখানে আইন, তিনিই সর্বসেবা। ফুটপাত থেকে শুরু করে বড় বড় দোকানে চাঁদাবাজি করে তার বাহিনী। কাউন্সিলর কার্যালয়ে রবিনের ক্যাডার বাহিনী আড্ডা দেয়। রবিন এক সময়ের বিএনপি নেতা থেকে গিরগিটির মতো রং পাল্টে হয়েছেন জাতীয় পাটি নেতা।
খোজ নিয়ে জানা যায়, রাজধানীর শীর্ষ মাদক সম্রাজ্ঞী রহিমার মেয়ে জামাই মনিরুল ইসলাম রবিন এর হাতেই নিয়ন্ত্রণ হতো রহিমার মাদক স্পট রহিমা নিজের জামাতা রবিনকে দিয়ে শক্তিশালী একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন।
পুরনো ব্যবসা হেরোইন হলেও এখন ইয়াবারও পাইকারি বিক্রেতা এ চক্র। রবিনের শাশুড়ি রহিমা সোর্স আসলাম আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরিয়ে দিলে আসলামকে খুন করেন রবিন সহ তার বাহিনী তিনি আটকও হয়েছিলেন গোয়েন্দা পুলিশের হাতে। সোর্স আসলাম হত্যার আসামী রবিন।
অন্যদিকে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতারা বলছেন ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি হাসান আসকারি আওয়ামীলীগ এর মনোনীত প্রাথী হেলেন আক্তার বিরুদ্ধে নির্বাচন করেছেন আসকারি সতন্ত্র প্রাথী ফ্যামিলিগত সম্পকের কারনে শামসুজ্জোহার পক্ষে নির্বাচনে কাজ করেছেন আসকারি।
এসকল বিষয়ে জানতে কাউন্সিলর হাজী শামসুজ্জোহা মুঠো ফোনে ০১৫৩………..৩৮ এই নাম্বারে একাধিকার যোগাযোগ করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
বিস্তারিত থাকছে আগামী প্রতিবেদনে…………….